কোনো এক গম্ভীর টেবিলের চারদিকে
কিছু ভারি মুন্ডু রেখে বসার বিন্দুমাত্র অভিপ্রায় আমাদের ছিল না। স্তব্ধ তেকাঠের থেকে দিগন্তের দিকে ছিটকে যাওয়া কোনো এক সরুপথই ছিল আমাদের লক্ষ্য। যে পথে শাগালের রঙ-রেখা-উদ্ভাস বায়বীয় তরঙ্গে ফেটে পড়বে শূন্যের নেশায়। অর্থাৎ চাওয়াটুকু এই, বাংলা কবিতার বিচিত্র
বর্ণালি আর বিচ্ছুরণ একটা ছোট্ট ক্যানভাসে হলেও যেন ফ্রেম ভেঙে বেরিয়ে যাওয়ার এক ব্যাপকতা
লেগে থাকে ললিতে ও কানাড়ায়। এই ইচ্ছেটুকু লালন করেই রেহেলের
তরুণকুল মাসের-পর-মাস এক হাতে শিকড় আঁকড়ে অন্যহাতে অসাধ্য এক রঙধনু চাড়িয়ে দিতে চেয়েছেন
নিজেদের ভাবনার মূলে ও শিখায়।
উনিশজন কবি এবং আলোচকের জন্য খুলে
দেওয়া হয়েছিল এক অভিপ্রায়ের ভূমি, উড়ানের ভূমি। তাঁরা তাঁদের অভিরুচির সঙ্গে গমন করলেন তাঁদের স্বনির্মিত উড়ানখাটোলায়। সময়-সময়-সময়ের বরফ কঠিন ধৈর্যে আমাদের হাড়মাস গলে গেলেও অপেক্ষা অপেক্ষা আর অপেক্ষার
শেষে এই প্রাপ্তি। আমাদের বিছিয়ে দেওয়া দিগন্ত সরল সাদা পৃষ্ঠায়
উনিশজন কবি এবং আলোচক তাঁদের খননটুকু রাখলেন। রাখলেন
হাঁস চলার অসমাপ্ত এক পথ। তাঁদের যাত্রাপথের দ্যুতি কিংবা বিচরণভূমিটুকুই
রেহেলের কর্মফল। রেহেল তো কবিতা বা কোনো গ্রন্থের নিচে পেতে দেওয়া
দুটি টুকরো কাঠের অনন্ত করতল। যার উপর বিচ্ছুরণমান অনাদিকালের
এক নীহারিকাপথ। দুই শূণ্যবর্তী প্রণাম। জারি থাকল
আমাদের আগামী ভাবনার পরবর্তী দিশায়।
সামগ্রিক সাফল্য কামনা করি। উত্তরোত্তর উন্নতি হোক এই ওয়েবম্যাগের।
উত্তরমুছুনঅনেক ভালবাসা দাদা
মুছুনVlo kaj.... Online mag ti aro agiya jak ai kamona kori.... Agiya jau. ..
উত্তরমুছুনধন্যবাদ
মুছুনআমি সবসময়ই বিশ্বাস করি বাংলা কবিতার আধুনিক পাঠক গড়ার কাজ বর্তমান সময়ে দাঁড়িয়ে ভীষণ জরুরী। নইলে বাংলা কবিতার কোনো ভবিষ্যৎ নেই। আজই প্রথম দেখলাম রুমালচোর, বুঝলাম এই পত্রিকাটি পারবে সেই গুরুদায়িত্ব বহন করতে। অনেক শুভেচ্ছা আগামীর জন্য।
উত্তরমুছুনঅনেক ধন্যবাদ।
মুছুনধন্যবাদ। পড়ে মতামত জানালে উপকৃত হব।
উত্তরমুছুন"অসাধারণ হয়েছে রেহেল! অসামান্য! একদম চমকে দেওয়া ভাবনা।" -অমিতাভ মৈত্র
উত্তরমুছুন